
সাহেদ আলী পটু সাংবাদিকদেরকে অভিযোগ করে বলেন, ‘কেন্দ্র থেকে বিএনপির এজেন্টদের বের করে দেওয়া হচ্ছে। বিএনপির নেতা-কর্মীদের ভোট দিতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। ভোট দেওয়ার জন্য কয়েকজন কর্মী ও সমর্থক কেন্দ্রে গেলে তাদের বের করে দিয়েছেন নৌকার লোকজন। এ দেশে আর সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী আলমগীর হোসেন বলেন, ‘৭ নম্বর ওয়ার্ডের কামিল মাদরাসা কেন্দ্রে ভোট দিতে গেলে আমাকেও বের করে দেওয়া হয়। পরে আমার পরিবারের লোকজনকে নিয়ে ভোট না দিয়ে কেন্দ্র থেকে চলে আসি।’
তবে আওয়ামী লীগ প্রার্থী এম মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘বিএনপির কোনো এজেন্ট বের করে দেওয়া হয়নি। নিশ্চিত পরাজয় জেনে তারা ভোট বর্জন করেছেন।’
লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মুহাম্মদ নাজিম উদ্দীন বলেন, ‘বর্জনের কথা শুনেছি। তবে কেউ আমাকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানাননি। বিএনপির এজেন্ট বের করে দেওয়ার কোনো অভিযোগ পাইনি।’